তুমিই একমাত্র সব্যসাচী যুগেযুগে।।

শুভ জন্মদিন তোমাকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় !!

——————————————————————————

২। তোমার সাথে প্রতিটি দেখাই
এক একটা ছোটগল্প।
অসমাপ্ত!!

——————————————————————————

৩। এত বছর কোথায় ছিলে??
ছাব্বিশ বছর ধরে প্রতিক্ষা করছি !!

——————————————————————————

৪। শুধু তোর জন্যই
আমার প্রতিক্ষার সহস্র বছর
সেকেন্ডে রূপ নেয়!!

তুই কবে আসবি??

——————————————————————————

৫। আমার ভাবনা সমূদ্র তুমিময়!!
ভাবনা-সমূদ্রের একবিন্দু বালিকনা সমও –
তোমার কাছে প্রকাশ করতে পাড়ি না!!

তুমি তার কিছুই বোঝনা ??

——————————————————————————

৬। ইদানিং স্বর্গ-সুখ, কাম-বাসনা কিছুই খুজিনা!
উপড়ে ইশ্বর আর মত্য তুমি ছাড়া –
আমি আর কিছুই বুঝি না!!

 

——————————————————————————

৭।স্বর্গ-সুখ কি বা কেমন জানি না!
তবে তোমার সাথে প্রতিটি মুহুর্তে-
আমি এতটুকুই বুঝি,
আমার স্বর্গ চাই না – আমি তোমাতেই খুশি।।

——————————————————————————

৮। তুমিই কিংবদন্তি, কালজয়ী – গৌরবান্বিত ইতিহাস!!
তোমাকে লিখবো বলে –
প্রতিটি নির্ঘুম রাতে হয়ে উঠি ইতিহাসবিদ
নিয়ে বুকে দীর্ঘশ্বাস!!

——————————————————————————

৯। প্রতিটি নির্ঘুম রাতে –
তোমার ভালবাসা আমি নতুন রূপে আবিষ্কার করি
আমার শুন্যতা থেকে!!

বি:দ্র: শূন্য স্থান কখনো শূন্য রাখতে নেই।:)

——————————————————————————

১০। প্রখরতায় প্রেম ছিল তোর
তবে কেন অস্ত গেলি?
পাথর চাঁদে আলো দিয়ে তুই,
আবার কেন আশা দেখালি?
অমাবস্যায় বুঝিয়ে দিলি –
তুই আমার সূর্য ছিলি !!

——————————————————————————

১১। এখন মধ্যরাত, নাকি কি দুপুর?!
কিছুই আর আগের মত ঠাহর করে উঠতে পারি না।
আমার স্মৃতির ঘড়ির কাটা তুমিতেই থেমে আছে!!

——————————————————————————

১২। হৃদয়ে যার শূন্যতা বিরাজমান
এই ক্ষত কি তারই বর্হিরপ্রকাশ নয়??
বার্জিক পূর্নতায় তার কিইবা আসে যায়।।

——————————————————————————

১৩। মনেতে অনল,
বুকের জমিন বেদখল।। 

——————————————————————————

১৪। তোমাকে ছাড়া আমি এতোটাই নির্জন শূন্য –
যেন প্রাণের অস্তিত্বহীন চাঁদ,
তোমার আমার মাঝে দাঁড়ানো চীনের মহাপ্রাচীর ছাড়া আর কিছুই দেখে না ।।

——————————————————————————

১৫। শীত, গ্রীষ্ম কিংবা বর্ষায় –
কিছুই যায় আসে না এখন আমার।
কেননা এখন আমার এক ঋতু –
একাকিত্ব।।

——————————————————————————

 ১৭। সম্পর্কের মৃত্যু হয়,
কিন্তু স্মৃতি……
“স্মৃতি” পবিত্র আত্মা – অবিনশ্বর।।
——————————————————————————
 
 ১৮। তুমি যতটা না দৃশ্যমান
তারচে বেশি বিদ্যমান
আমার শ্বাসে-বসবাসে
আমার বিশ্বাসে।
 ——————————————————————————
 
১৯। একটা সময় ছিল যখন “ছিল” শব্দতাই আমার ডিকশনারীতে ছিল না।।
………ডিকশনারী দেখা হয় না অনেক বছর।। 
——————————————————————————
 
 
২০। তুমি যখন ছিলে তখন আমার মনের রাজত্বের রাজা শুধু আমিই ছিলাম।
আজ তুমি নেই তাই আমি রাজ্য হারা –
নিজস্ব অস্তিত্বও তোমার দখলে।।
——————————————————————————
 
 ২১। হৃদয়ে এক ব্যাংক আছে মোর
আমিই তাহার ব্যাংকার,
বিনে সুদে (ভালবাসা) হবে লেনদেন –
তোমার যখন দরকার ।।
 
 
 ——————————————————————————
২২। কেউ না বুঝুক
আমি বুঝি
এখনো –
তোমায় খুঁজি।।
 ——————————————————————————
 
 

২৩।এখনো তোমাকেই ভালোবাসি!
পার্থক্য শুধু এই…
এখন তোমার গন্ধ অন্য দেহে খুজি।।

——————————————————————————

 
 
২৪। ফিরে এস-
আমার অন্তঃআত্মা থেকে নিশ্চিহ্ন হয়ে যাবার আগেই!!
 
 ——————————————————————————
২৫। আমি এখানে কি করছি তা নিজেও জানি না।
তবুও আছি – বেঁচে আছি বলে!!
 
 ——————————————————————————

২৬। তোমাকে চাই কিনা, সে কথা উঠছে না
স্মৃতি – মনের ফ্রেমে বন্ধী সময়
আজীবন চাই।

——————————————————————————

২৭। তুমি – পূর্ণতা
খুজেছি জলে স্থলে সর্বত্র!!

——————————————————————————

 
২৮। স্মৃতি – তুমি নিরাকার,
আমার এই সকার দেহে
তুমি মিলেমিশে একাকার !!
——————————————————————————
 
 
২৯। সম্ভব না” – তোমার উচ্চারিত শেষ কথা।
জীবনের সব কিছু সম্ভব করেছি
শুধু তোমাকে ছাড়া!!
——————————————————————————
 
৩০। তুমি বলেছিলে “ভালো থেকো”
আমি ভালো আছি
যতটা ভালো থাকলে একটা মানুষ গাজা খায়।।
——————————————————————————
 
৩২। পৃথিবী ঘুরছে ঠিকি, আমি স্থির আছি।।
——————————————————————————
 

৩৩। অনেক হয়েছে তোলপাড়, হৃদয়ের রক্তক্ষরণ
আজ তবে এই ভালো আছি !!

——————————————————————————

৩৪। এই হৃদয়ে ঠিক কতখানি অনল জ্বললে
নির্বাপক তোমাকে পাবো????

——————————————————————————

৩৫। না চাইলেও বয়স বাড়ছেই,
বাড়ছে সহ্য করার প্রবণতাও…

——————————————————————————

 
৩৬। সব কিছু প্রমান করতে নেই, তার মধ্যে বিশ্বাস অন্যতম।
প্রত্যেকটা সম্পর্কই কিছু বিশ্বাসের উপর ভিত্তি করে, বিশ্বাস শেষ তো সব শেষ!!
 
——————————————————————————
 
 
 
৩৭। সেকেন্ড-মিনিট-ঘন্টা-দিন-মাস-বছর…
এভাবেই একটি মানুষ খুব গোপনে হারিয়ে যায়।।
——————————————————————————
 
 
৩৮। তুমিহীন প্রতিটি দিন
আমার খরা – আকাল !!
তোমার সাথে প্রতিটি মূহুর্ত্বই
বসন্ত কাল ।
——————————————————————————
 
 
৩৯। অতীতে গিয়ে ভুল সুধরানোর কোন সুযোগ নেই!!
থাকলে……
 ——————————————————————————
 

৪০। একদিন আমার হবে এইটুকুই ছিলো চাওয়ার, তুমি হও নি।
অথচ এখন আমি আস্তটাই তুমি হয়ে গেছি!!

——————————————————————————

৪১। তুমি থাকলে ঝুম বৃষ্টি, না থাকলে খরা!
লোকে বলে জলবায়ু পরিবর্তন
আমি সবটাতেই ধরা!!

——————————————————————————

৪২। যদি ভালবাসা পরিমাপের যন্ত্র আবিষ্কার হতো
আমিই বিশ্বের সবচেয়ে ধনী – তা তুমিও হতে অবগত।।

——————————————————————————

৪৩। জীবন মানে চলমান, ধাবমান, বহমান –
জীবন মানে পরিবর্তনের গান।
জীবন মানে সব কিছু কিংবা কিছুই না ।।

————————————————————————————-

৪৪। শুধু তোমার প্রতি সীমাহীন ভালবাসার শব্দ ছাড়া,
আমার ভিতরে আর কিছুই নাই ।

তাই তুমি ধ্যান, তুমি জ্ঞান, তুমি তুমি করি সদাই ।।

————————————————————————————–

৪৫। জীবন যেদিন সায়ান্নে উপস্থিত হবে
সেদিন ত্যাগ হবে এই নশ্বর দেহের,
জন্ম হবে এক অবিনশ্বর আত্মার – এক অবিনশ্বর জগতের !
যেখানে থাকবে না কোন খারাপ ভালোর ভেদ-বিচার,
জাতি – প্রথা কিংবা কৃষ্টি-কালচার ।

একদিন সেখানেই দেখা হবে তোমার-আমার,
বাচবো হয়ে দুজন – দুজনার !!

————————————————————————————————

৪৬। পৃথিবীতে জন্মানোটাই সবচেয়ে বড় পাপ
আমি জীবনভর তারই ফলভোগ করে যাচ্ছি !

———————————————————————————————-

৪৭। ইদানিং আমি নাকি স্বপ্নে বাঁচি-
যখন থেকে তুমি আমার !
তবে তাই হোক-
আমি ঘুম থেকে উঠতে চাই না আর!!

——————————————————————————————

৪৮। তোমার ভাবনার প্রদীপ আমার একাকীত্বে আলো !!
তোমার নাম আমার আরাধনায় ঈশ্বরের সমতুল্য !!

————————————————————————————————

৪৯। আমরা যেখানেই মিলিত হয়েছি – লেগেছে স্বর্গময়।
আজ তুমিহীন পৃথিবীটাও কেমন শূন্য – নরক মনে হয় !!

————————————————————————————————–

৫০। স্মৃতির পেট্রোলে হৃদয় পুড়িয়ে
জীবন গাড়ি সামনে বাড়ে !!

—————————————————————————————————–

৫১। আয়নার সম্মুখে দাড়ায়ে – দেখেছি বিশ্ময়ে,
অম্লান আমাতে – তোমার ক্রমবিকাশ!!

————————————————————————————————————

৫২। তুমিও সূর্যের মত,
তাকালেই চোখ জ্বলছে উঠে,
হয়ে যায় অনেক ছোট 

——————————————

৫৩। সারা জীবন যোগফল কষে,
মিলেছে শেষে – একবুক শুন্যতা।

——————————————

৫৪। দূরে আছ – যোগাযোগের পথ ব্যাহত,
তবুও তোমাকে কেন্দ্র করেই –
আমার ভাবনা জগতের আবর্তন অনবরত।

——————————————

৫৫। তোর সাথে প্রতিটি মূহুত্বই পহেলা বৈশাখ – জীবন প্রাণবন্ত, হাস্যউজ্জ্বল।
তোকে ছাড়া পহেলা বৈশাখও পান্তাভাত – উৎসব বিফল!!

—————————————————————————————————————

৫৭। যদি ছদ্মনামেও লিখি, বিষয়বস্তু ধ্রুব “তুমি” ই রবে ।
তখন তোমায় চিনিতে তোমার কি খুব কষ্ট হবে ??

——————————————————————————————————–

৫৮। মন-মন্দিরে যার দেবীর বাস, সর্বদাই আত্মসমর্পণ,
কি আসে যায় তার কাছে – এই প্রতীকি দেবী বিসর্জন !!

——————————————————————————————————–

৫৯। প্রত্যেক দিনই এক একটি শোকদিবস – শেষকৃত্য
তাতে শুধু আমি একাই উপস্থিত হই
শোক প্রকাশ করতে – আমার সুখের মৃত্যুর ।।

——————————————————————————————————–

৬০। ঘুম নয়, স্মৃতি নাশক ঔষধ চাই…

——————————————————————————————————–

৬১। যত রাত বাড়ে
শূন্য চাঁদে তত বাড়ে আলো।
তবে কি একাকিত্বই ভালো???

——————————————————————————————————–

৬২। রাতের জ্বালা জ্বেলে
আলো জ্বালী সত্তায় ।।

——————————————————————————————————–

৬৩। আলো হও, আলেয়া নয়…

——————————————————————————————————–

৬৪। নিজের ভিতরকার ইশ্বরকে খোজো!
নিজের বিশালতাকে আলিঙ্গন করো, এবং
অস্তিত্বের সর্বস্তরে প্রজ্জ্বালিত হও।

দেখবে – তুমি অতুলনীয় ক্ষমতাবান,
তোমার ভালবাসার সামর্থ্য – অসীম!!

——————————————————————————————————–

৬৫। তোর সম্পর্ক দড়াদড়ি
তোর ভালবাসা ফাঁস !!

——————————————————————————————————–

৬৬। সিগারেটেও এতটা নিকোটিন নেই
যতটা আছে তোমার স্মৃতিতে
তাই সিগারেটকে দিলাম বিদাই ।

——————————————————————————————————–

৬৭। আমার মনে হয় না
আমার মাতলামী এতটা দীর্ঘ হওয়া সম্ভব ছিল
যদি না মদক – তুমি হতে !!

——————————————————————————————————–

৬৮। তোমার ভাবনা নিকোটিনের মত প্রবাহিত হচ্ছে শিরা থেকে উপ-শিরায় ।
নেশাগ্রস্থ লাগছে নিজেকে ।

——————————————————————————————————–

৬৯। এখন – এই মূহুত্ত্বেও আমি তোমায় অনুভব করছি,
তোমার ভাবনা প্রবাহ এখনো বিদ্যমান – আমার ধমনীতে।
শত হলেও – তুমিই আমার প্রিয় নেশা !!

——————————————————————————————————–

৭০। যদি তুমি আমার হতে !

———————————-

যদি তুমি থাকতে
তবে তুমিও জানতে তোমার অবস্থান যতটা না মনে
তারও অধিক আমার আত্মায় ।
যদি তুমি থাকতে
তবে তুমিও জানতে আমি নক্ষত্রে তোমার ছায়া দেখে
তারও অধিক ধারন করেছি।
যদি তুমি অস্বিত্বে আগ্রাসিত ছোট ছোট ভালবাসা বুঝতে
তবে তুমি আমার হতে ।
যদি তুমি হতাশার তাপমাত্রায় আমায় উষ্ণতা দিতে,
তবে তুমি আমার হতে।।
যদি তুমি আমার হতে – আমি হয়তো লিখতাম না আর ।

————————————————————————————————————————

৭১। প্রিয় জায়গা – আড্ডা, খেলা,
ট্রান্সপোর্টের ঐ সন্ধ্যেবেলা
চায়ের কাপ আর সিগারেটে হাতে
তুই বিহনে শুন্য কাটে ।

দূরত্ব কিংবা অভিমান নিয়ে
তুই কি আছিস বেজায় সুখে ??
(জানি আমি) তোর হৃদয়ও আমার মতই
শুন্যতার রোগে ভোগে।।

রাগ – শোক বিদেয় হোক
তোর উপস্থিতি একান্তই বাধ্যতামুলক ।

ঘোমুট বাধা অভিমানী মেঘের বুক চিরে
বৃষ্টি হয়ে দেখা দে এই শূন্য হৃদয় জুরে ।।

———————————————————————————————————

৭২। যে পথের গন্তব্য নেই
আমাকে খুজে পাবে সেখানেই।
এই পথেই হাটবো বলে,
স্মৃতিটুকু বুকে তুলে, চেনা পথ গেছি ভুলে,
এখন শুধু জীবন চলে – মরিচিকার দোলাচলে।

যে পথ করেছি নিজে নির্ধারণ,
তবে কেন সে পথেই – আমি গন্তব্যহীন অকারণ??

আজ অনেকটা পথ পেরিয়ে
জেনেছি হেরে কিংবা হারিয়ে
“গন্তব্য” পথে নয়, পথিকের হয় ।

—- গন্তব্যহীন!!

——————————————————————————————————–

 

৭৩। ধর্ম ত্যাগ
——————–

হে ঈশ্বর!!
কোন এক ভুল – পাপের কারনে
তুমি আমার থেকে মুখ ফিরিয়ে নিলে।

তারপর থেকে আজ অবধি
আমার অস্ট-প্রহর আরাধনা,
আমার উপবাস, আমার ধর্ম ও ভক্তি,
আমার নির্জন-শূন্য সন্ন্যাস,
সব তোমাকে কেন্দ্র করে।
আমি শুন্যতায়ও জন্মেছি ভালবাসার ফসল।
ভিতরে পুড়েছি
তবুও বাহির পৃথিবীকে রেখেছি নির্মল – পবিত্র।
তুমি কি তার কিছুই দেখ না?
নাকি তুমি অন্ধ-বৈষম্যকারী!!
আমার ভুল কি – আমি তোমাকেই চেয়েছি?

তবে শোনই আজ
আমি আর তোমার ভক্ত নই,
নই তোমার ধর্মের,
নও তুমি আমার ঈশ্বর!
তোমারি বৈষম্যতার কারনে সৃষ্ট –
হাজারো ঈশ্বর থেকে বেছে নিবো একজনকে।
হবো তার অনুসারী – ধার্মিক!!

দেখব ভক্ত ছাড়া ঈশ্বর কতটা পূর্ন!!

20-12-14

——————————————————————————

৭৮। হাইড্রোলজিকাল ভালবাসা
———————————-

মানব জমিন যেদিন পূর্ণতা বুঝতে শিখলো
সেইদিন থেকেই এই হৃদয়ে শুন্যস্থানের সৃষ্টি।
তুই প্রথম জল রূপে দেখা দিলি,
শুন্যতাকে পূর্ণ করলি –
ঠিক যতটুকু জল থাকলে একটি শূন্য-গর্তকে জলাশয় বলা যায়।

তখন আমার পূর্ণ যৌবন –
জলাশয়ে ফুটেছে কত নীল পদ্ম,
এসেছে অতিথী পাখি,
পূর্নিমাতে পূর্ণ-আলোর বিচরন!

একবার পাহাড়ী ঢলে বন্যা হয়ে গিয়েছিল বলে –
তোর সে কি অভিমান।
তুই তখন অস্তিত্ব সংকটে ভুগছিলি,
আমি তোকে অভয় দিয়ে বললাম-
“বন্যা আমাকে বুঝতে শিখায়
অল্পতেই ভালবাসা, অল্পতেই সুখ”!!
আমি জানিনা তুই আমার কথার অর্থ বুঝেছিলি কিনা?
বন্যা বেশি দিন স্থায়ী ছিলও না,
তবে তোর মনে দাগ রেখে গিয়েছিল নিশ্চিত!

ঋতু পরিবর্তনে সূর্যের প্রখরতায় হঠাৎ
একদিন মেঘ হয়ে চলে গেলি আকাশ পানে।
পূর্ণকে শূন্য করে!

সেইদিন থেকে আমি তোর প্রতিক্ষায় –
যদি কোনদিন মেঘ হয়ে উড়তে উড়তে জীবন সুতায় টান পরে
তবে চলে আসিস…
বুক পেতে দেব!!

——————————————————————————

৭৫। সূর্য ও পৃথিবীর বিচ্ছেদের গল্প ৫ বিলিয়ন বছরের পুরনো। কিন্তু তাদের প্রেম আজও বিশ্বব্রহ্মান্ধের শ্রেষ্ঠ প্রেম হিসেবে স্বীকৃত!!

পৃথিবী সূর্য থেকে বিচ্ছিন্ন হওয়ার পর সৃষ্টি করেছে এক মহাপৃথিবী, যেখানে সর্বত্র সূর্যের উপস্থিতি, ভাবনা, আরাধনা বিদ্যমান। নিজের ভিতরে ৬০০০ ডিগ্রি সেলসিয়াস ছাই চাপা আগুন থাকা স্বত্তেও সূর্যকে কেন্দ্র করেই তার বিচরন। যদিও ১৫ কোটি কিঃমিঃ দূরত্বে থেকে।

আর সূর্যের ভালবাসা…?? পৃথিবীর চালিকা শক্তির সবটাই সূর্যের!! এমন কি রাতেও সূর্য চন্দ্রের মাধ্যমে তার উপস্থিতির জানান দেন।

আমার এক বন্ধু বলে “একটা সম্পর্ক কতটা ভালো ছিল তা সম্পর্ক ভাঙ্গার পরই বুঝা যায়”। কথাটার মানে পৃথিবী-সূর্যের সম্পর্ক দেখলেই বুঝা যায়।।

 ———————————————————————————-
 
৭৬। যে যাওয়ার সে যাবেই, পৃথিবী তার নিজস্ব গতিতে চলে । আর “নিয়তি” নামে একটা শব্দ এখনো ডিকশনারিতে আছে যার নিয়ন্ত্রণ উপরওয়ালার হাতে। যত তারাতারি শব্দটার মানে বুঝা যাবে ততই মঙ্গল। — reading সান্তনা (অধ্যায় “নিয়তি”)
 
———————————————————————————————–
 
৭৭। একাকিত্বের এক একটা রাত হাজার বছরের চেয়েও দীর্ঘ। ভাবনাগুলো বড্ড বেশি এলোমেলো, স্মৃতিকাতর। কখনো ব্যার্থতা, কখনো হাহাকার কিংবা নিঃস্বার্থ কিছু অনুভুতি। প্রতিটা নির্ঘুম রাত নি:স্বার্থ ভাবে কিছু অতীত স্মৃতিকে জড়ো করে – একাকিত্ব ঘুচিয়ে স্বার্থ সিদ্ধি করে। তুইও আমার স্বার্থের শিকার হোস প্রতিটি নির্ঘুম রা